মোঃ সেলিম, নিজেস্ব প্রতিবেদক:

নোয়াখালী জেলা জজ আদালতের নাজির মোহাম্মদ আলমগীর এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পেশকার নাজমুন্নাহারের নামে-বেনামে অর্জিত সাত কোটি টাকার বেশি স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং অবরুদ্ধ এর আদেশ দিয়েছেন বিশেষ সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত নোয়াখালী।

এর আগে তাদের বিরুদ্ধে নোয়াখালী জেলা দুদক কর্মকর্তা সুবেল আহমেদ তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জেনর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরে এ মামলায় জেলা জজ আদালতের নাজির মোহাম্মদ আলমগীর কে গ্রেফতার দেখায় দুদক এর আদালতে জামিন পায় তারা। এবং একই সাথে তাদের শুনানি অব্যাহত রাখে।

গতকাল মঙ্গলবার নোয়াখালী সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত তিন দিন ধরে এ শুনানি শুনেন। এবং বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় আদালত নোয়াখালীর জেলা জজ আদালতের নাজির মোহাম্মদ আলমগীর এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের পেশকার নাজমুন্নাহারের নামে-বেনামে অর্জিত সাত কোটি টাকার বেশি স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং ব্যংক এ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ এর আদেশ দেন। একই সাথে তদন্ত শেষ না হওয়ায় পর্যন্ত এ রায় অব্যহত থাকবে। এবং তারা কোন ধরনের সম্পত্তির হস্তান্তর করতে পারবে না।

এ বিষয়ে দুদকের সহকারী পরিচালক সুবেল আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আশা করি তদন্ত শেষে রাষ্ট্র পক্ষ রায় পাবে।

Sharing is caring!