মো. সেলিম:

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্র্ষ (স্নাতক) ভর্তি পরীক্ষায় আগত ছাত্র-ছাত্রী ও অভিবাবকদের আতিথেয়তা মুগ্ধ হয়ে এবং ২রা নভেম্বর নোয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ কালে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. দিদার উল আলম এ কথা গুলো বলেন।

এ বছর ‘নোবিপ্রবি’তে ভর্তি পরীক্ষায় ৬৮হাজার ৭শত ৬০ জন পরিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক সহ প্রায় ১লক্ষ ৫০ হাজার লোকের থাকা-খাওয়া ও যাতায়াত সেবা সমন্বয় ভিত্তিক প্রদান করেন নোয়াখালী-৪ আসনের সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী এমপি, নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র সহিদ উল্যা খাঁন সোহেল, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান একেএম সামছুদ্দিন জেহান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শিহাব উদ্দিন শাহীনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট নোয়াখালী শাখা, জেলা জামে মসজিদ কর্তৃপক্ষ, নোয়াখালী জেলা ছাত্রলীগ, ছাত্রদল সহ সর্বস্তরের জনসাধারণ আগত পরিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সর্বাত্মক সহযোগীতা করেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন মন্তব্য তুলে ধরেন। তাদের মধ্যে জাবেদ আদনান নামে একছাত্র লেখেন নোয়াখালীতে ৩টি ঈদ পালিত হয়, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ও ‘নোবিপ্রবি’র ভর্তি পরীক্ষা। দিনাজপুরের ঐশি বলেন নোয়াখালী বাসির আতিথেয়তায় মুগ্ধ আমি বিধাতার কাছে বলবো আমি যেন নোয়াখালীতে লেখা করতে পারি। তাহিয়া আক্তার নামে এক ছাত্রী লেখেন ভার্সিটির বড় আপুরা, ভাইয়ারা ও নোয়াখালীর সাধারন মানুষ যে, ভাবে আন্তরিকতা দেখিয়েছেন চিরদিন তাদেরকে মনে রাখবো। এছাড়াও ভাবতেছি বাড়ীতে অভিভাবকে বলবো বিয়ে যদি করতে হয় নোয়াখালীর ছেলেকে করবো।

Sharing is caring!