এনকে টিভি ডেস্কঃ  

নানা আয়োজনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা, স্বাধীন বাংলাদেশে ’৭৫ পরবর্তী সময়ে ইতিহাসের সবচেয়ে সফল রাষ্ট্রনায়ক, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন পালন করেছে নোবিপ্রবি নীল দল । কর্মসূচিতে ছিল- কেক কাটা, প্রার্থনা ও ভার্চুয়াল সভা।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় কেক কাটার মাধ্যমে দিনের কর্মসূচির শুভ উদ্ভোধন করেন নোবিপ্রবি কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন। তিনি জননেত্রীর সুস্থতা ও দীর্ঘায়ূ কামনা করে উপস্থিত নীল দলের সদস্যবৃন্দদের শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন।

 

এছাড়া দুপুরে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী শিক্ষকগণ নিজ নিজ ধর্মীয় আচার অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মঙ্গল কামনায় প্রার্থনা সভার আয়োজন করেন।

 

শুভ জন্মদিনকে কেন্দ্র করে “দেশরত্ন শেখ হাসিনার কর্ম ও জীবন এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে তাঁর ভূমিকা” শীর্ষক একটি ভার্চুয়াল সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভার প্রধান অতিথি ও আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদক জয়ী বিশিষ্ট কবি ও সাংবাদিক জনাব জাফর ওয়াজেদ ( মহাপরিচালক, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ)।

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যথাক্রমে অধ্যাপক ড. মো: জাকারিয়া মিয়া (সভাপতি, নীল দল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের কো-কনভেনর সহযোগী অধ্যাপক
মো: আব্দুর রহিম, নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর ও শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো: মজনুর রহমান।

 

উক্ত আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন নীল দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ছিলেন নীল দলের সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব মল্লিক।

 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব জাফর ওয়াজেদ পঁচাত্তর পরবর্তী ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের আলোকে জননেত্রীর কর্ম ও জীবন এবং বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় পরিনত করার অভিপ্রায়ে দৃঢ়তা, একাগ্রতা এবং দূরদর্শিতা সম্পন্ন একান্ত প্রচেষ্টা নিয়ে আলোচনা করেন।

 

তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা তাঁর কর্মের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশের জনগণের আশা-আকাঙ্খার বাতিঘর হিসেব নিজেকে এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।’

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো: জাকারিয়া মিয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে শেখ হাসিনার দৃঢ় মনোবল ও সাহসিকতার এবং বিরল নেতৃত্বের গুণাবলীর উপর আলোকপাত করেন ও বিশ্বের অধিকারবঞ্চিত মানুষের ত্রাণকর্তা হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উপস্থাপন করেন।

 

Sharing is caring!